প্রিয়,বন্ধুরা Nilavi.Mywapblog.Com সাইটে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।
আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো থাকেন
NIlAVI এর পক্ষ থেকে এই কামনা রইলো।
ইন্টারনেটের এই যুগে পৃথিবী হয়ে আসছে ছোট, আর অনলাইনের পৃথিবীর আয়তন বেড়ে চলছে প্রতিদিন। সেইসাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অপরিচিত নানা বিষয়। ভিপিএন তেমনই একটি বিষয় যা বর্তমানে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
Shawon Barua Avi
পৃথিবীর অনেক দেশই বর্তমানে ভিপিএন ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন। ভিপিএনের পূর্নরূপ হল 'ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক'। এর মাধ্যমে একটি পাবলিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে একাধিক কম্পিউটার বা আলাদা নেটওয়ার্ককে একই নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়।
ভিপিএন আপনারকে একটি ভার্চুয়াল নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারে এবং আপনার পাঠানো সব ডাটা দ্রুততার সঙ্গে এনক্রিপ্ট করে ফেলে। আর এই ভিপিএন ব্যবহারের কারণে বর্তমান বিশ্বে তথ্যঝুঁকিও মারাত্মকভাবে বেড়ে যাচ্ছে।দেখে নেয়া যাক তেমনই
কিছু ব্যাপার:
অন্যদেশের সংরক্ষিত ওয়েবসাইট ভিজিট কোনো দেশ হয়ত চাচ্ছে না তাদের গোপনীয় ওয়েবসাইট আরেক দেশের মানুষ দেখুক, কিন্তু ভিপিএনের মাধ্যমে অন্যদেশের মানুষ সহজেই ওই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারছে। যার ফলে তথ্যঝুঁকিতে রয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার ওয়েবসাইট।
ব্লক করা কন্টেন্ট দেখা ইন্টারনেটে অসংখ্য স্পর্শকাতর কিংবা বিকৃত কন্টেন্ট আছে যেগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ব্লক করা থাকে। কিন্তু অবাধে ভিপিএন ব্যবহারের ফলে বেড়ে যাচ্ছে এসব তথ্য অপরাধ। শিশুরাই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে।
পাবলিক ওয়াইফাইয়ে আলাদা নেটওয়ার্ক তৈরি ভিপিএনের মাধ্যমে পাবলিক ওয়াইফাইয়ে নিজস্ব প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায়। যা অন্যান্য গ্রাহকদের জন্য বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে পারে। স্পর্শকাতর ফাইল আদান- প্রদান বর্তমান বিশ্বের জঙ্গী বা সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোও হয়ে উঠেছে আধুনিক।
Avishake Barua Shawon
তারাও এখন নানা অপরাধের জন্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিচ্ছে ইন্টারনেট। এ কাজে তাদের সঙ্গী হচ্ছে ভিপিএন। ভিপিএনের মাধ্যমে তারা নিজেদের মধ্যে নানা স্পর্শকাতর ফাইল দেয়া-নেয়া করছে, যা সহজেই গোয়েন্দা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে।
এতে দিন দিন বাড়ছে ইন্টারনেটভিত্তিক অপরাধের মাত্রা। অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য এই ভিপিএন ধরা যাক, কোনো একজন সন্দেহভাজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হল। কিন্তু তার কম্পিউটারে গিয়ে তার বিরুদ্ধে কোন তথ্য পাওয়া গেল না। কারণ সে ভিপিএন ব্যবহার করেছিল যা তার ব্রাউজিং হিস্টোরি বা একাউন্ট হিস্টোরির ট্র্যাক রাখেনি।
ফলশ্রুতিতে হাসতে হাসতে বেরিয়ে এল সে এবং পরের অপরাধের নকশা করা শুরু করল। দায়ী কে? ভিপিএন। ব্যক্তিগত তথ্যের অপব্যবহার অনেক সস্তা ভিপিএন রয়েছে বাজারে যারা ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য খুব সহজেই দখল করে ফেলে এবং পরে সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। আর তথ্যঝুঁকিতে থেকে যায় অসংখ্য ব্যবহারকারী। দেখা যায় অনেক ব্যবহারকারীই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢুকতে ভিপিএন ব্যবহার করেন যা ওই ভিপিএনের কাছে জমা থেকে যায়। পরে হ্যাকিং- এর সম্মুখীন হন তারা।কিন্তু ততক্ষণে আর ফেরার উপায় থাকে না।
বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন অথবা Facebook এ Message দিবেন
Shawon Barua Avi
কাজ শেষ !! এখন যাচ্ছি, তবে যাচ্ছি না । আবার আসবো ভালো এক টিউন নিয়ে,ভালো থাকবেন ও আরো নতুন নতুন টিপস পেতে
এর সাথেই থাকবেন
সবাইকে ধন্যবাদ। সুস্থ্য থাকুন,ভালো থাকুন এবং সব সময়
Nilavi.Mywapblog.Com
এর সাথেই থাকুন।
0 Comments
Thanks For Comment Us,we try to be as responsive as soon as possible